🌿🌿 লাল চিনি আখের রস থেকে তৈরি হয়। আখ ভালো ভাবে পরিস্কার করে আখের রস বের করে তা সেদ্ধ করা হয়। যখন তা ঘন হয়ে আসে তখন প্রাকৃতিক মোলাসেসসহ কাঁচা চিনি আলাদা করা হয়, যা দেখতে চিনি লাল রঙ্গের হয় পরে এটি শীতল করে স্ফটিকায়ন প্রক্রিয়ায় জমাট বাধার পর বার বার নেড়ে ঝর ঝরা করা হয় এবং কোনো কেমিক্যাল ছাড়াই প্রক্রিয়াকরণ করা হয়। 🌿🌿
🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿
১। শক্তির উৎস হিসেবে দ্রুত শক্তি বুস্ট করে।
২। প্রাকৃতিক খনিজ সমৃদ্ধ যেমন ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, আয়রন, ও ম্যাগনেসিয়াম সরবরাহ করে।
৩। রক্ত স্বল্পতার বিরুদ্ধে লড়াই করে।
৪। রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে
৫। রক্তের কোষ বৃদ্ধি করে
৬। মাসিকের বাধা কমাতে সাহায্য করে।
৭। কম প্রক্রিয়াজাত এর কারনে এতে মোলাসেস থাকে, যা এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।
৮। হজমে সহায়ক ফলে অন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করে।
৯। ত্বক পরিচর্যায় প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েটর হিসেবে ত্বককে মসৃণ করে।
🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿
🌿🌿 হ্যাঁ, আমাদের লাল চিনি শতভাগ বিশুদ্ধ ও খাঁটি। এটিতে কোনো ধরনের কেমিক্যাল বা প্রিজারভেটিভ ছাড়াই প্রাকৃতিক উপায়ে প্রস্তুত করা হয়, যা স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। 🌿🌿
🌿🌿 লাল চিনিতে এমনি কোন পার্স প্রতিক্রিয়া নেই তবে অতিরিক্ত খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি, ওজন বৃদ্ধি, এবং দাঁতের ক্ষতি হতে পারে। 🌿🌿
🌿🌿 লাল চিনিতে যেহেতু সাদা চিনির তুলনায় পুষ্টিগুন বেশি থাকে তাই পরিমিত পরিমাণে খেলে সমস্যা নেই। 🌿🌿
🌿 লাল চিনি বায়ুরোধী পাত্রে শীতল ও শুকনো স্থানে সংরক্ষণ করুন।🌿
🌿🌿 চা বা কফি, দুধ, দই, যেকোন জুস, ডেজারট ফুড, মুড়ির মোয়া, চিরার মোয়া, নারু, পায়েশ, পিঠা, সেমাই, সন্দেশ, আরো অনেক মিষ্টান্ন খাবারে লাল চিনি ব্যবহার করে খেতে পারেন যা স্বাস্থ্য সম্মত। 🌿🌿
🥀🥀 ৩ কেজি_ ১০৫০ টাকা মাত্র সাথে ডেলিভারি চার্জ যুক্ত হবে ।
🥀🥀 ৫ কেজি_ ১৫৫০ টাকা মাত্র সাথে ডেলিভারি চার্জ যুক্ত হবে ।
🌿🌿 অর্ডার করার জন্য আমাদের https://pustiz.com/ ভিজিট করুন অথবা কল করুন 01712 722 338 (WhatsApp: http://wa.me/8801712722338)
ডেলিভারী চার্জ কত?
ঢাকার ভিতরে ১০০ টাকা
ঢাকার বাহিরে ১৫০ টাকা 🌿🌿
💯💯ডেলিভারি ম্যানের সামনেই “পুষ্টিজ” এর খাঁটি লাল চিনি আপনি টেস্ট করে যদি কোনো সমস্যা পান তাহলে সাথে সাথেই সেই ডেলিভারি ম্যানের কাছে পণ্য টা রিটার্ন করে দেওয়ার সুযোগ থাকছে।
এতে আপনাকে ১ টাকাও পেমেন্ট করতে হবে না। 👍👍
❎ আখের রস কে যখন মারাই করে রস বের করা হয় আর সেই রস কে যখন জ্বালানো হয় তখন ম্ভালোভাবে পরিস্কার না করেই করা হয় যার ফলে চিনিতে ময়লা পরিস্কার করার উদ্দ্যেশ্যে হাইড্রোজ ও কিছু সোডা দেওয়া হয় এবং ভালো করে না নারার কারনে চিনির কালারের পরিবর্তন হয়ে লাল কালোর একটা মিশ্র কালারে রুপ নেয় আর তাই একে নিম চিনি বলে।
❎ এই লাল চিনির সাথে সাদা চিনির একটি মিশ্রন করা হয়। সাদা চিনিকে মেশিনের মাধ্যমে পাউডার করে নেওয়া হয় যা কয়েকবার করে যখন ডিংগি লাল চিনির প্রসেস করা হয় তার সাথে এই সাদা চিনির মিশানো হয়। যা গুনগত দিক থেকে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়।
❎ ব্রাউন সুগার যা ফুড কালার এবং বিভিন্ন কেমিক্যাল ইউজ করে একে লাল রং করা হয়।আর এই চিনিই ব্রাউন সুগার নামে পরিচিত।
✅💯 লাল চিনির মধ্যে সবচেয়ে উতকৃষ্ট মানের চিনি এটি। আখের রস কে যখন মারাই করবে তার আগে আখ গুলো ভালো ভাবে পরিস্কার করে মারাই করে রস বের করা হয় এবং সেই রস কে অল্প অল্প করে বাসের তৈরি এক ধরনের নারানি দিয়ে বার বার নারা হয় এবং কিছুটা ঘন হয়ে আসলে ঐটাকে আরো নারা হয় এবং রোদে ভালো ভাবে শুকানো হয় যা দেখতে ঝরঝরে এবং কিছুটা হাল্কা বাদামি ও লাল হয়। 🍀🍀
✅💯 লাল চিনি সরাসরি আখ থেকে তৈরি অপরিশোধিত চিনি। যা কয়েকটি ধাপে করা হয় এর মধ্যে কেমিক্যাল মিশানো হয়না ফলে লাল চিনিতে থাকে আখের সব পুষ্টি উপাদান। যেমনঃ শর্করা, ক্যালসিয়াম,, ম্যাগনেসিয়াম, লৌহ, ম্যাঙ্গানিজ, উপকারী অ্যামাইনো অ্যাসিড, জিঙ্ক, থায়ামিন, রাইবোফ্লেবিন, ফলিক অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট,পটাশিয়াম মতো প্রয়োজনীয় মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট পাওয়া যায়। 🍀🍀
support@pustiz.com
01712-722338
Copyright © 2024 Pusiz.com – All Rights Reserved.
WhatsApp us